শ্রী দিগম্বর জৈন নতুন মন্দির, রবীন্দ্র সরণী (Shri Digambar Jain Naya Mandir, Rabindra Sarani)
রবীন্দ্র সরণীতে মেছুয়া পেট্রল পাম্পের পাশে একটি বড়ো বাড়ি আছে, যাকে বাইরে থেকে বোঝা না গেলেও, ছাদের ওপরে একটা চূড়া দেখে বোঝা যায়, এটি একটি মন্দির।
এই বাড়িটি আসলে ছিল মল্লিকবাড়ি। এখানে সম্ভবতঃ তাদের গৃহদেবতা ছিলেন, কারণ জানা যায় যে এখানে শ্রীরামকৃষ্ণের পদধূলি পরেছে। মল্লিকদের থেকে (সম্ভবতঃ হরিরাম মল্লিক) বাড়িটি কিনে নিয়ে, ১৯০৪-০৫ খ্রিষ্টাব্দ নাগাদ জৈন মন্দিরটি তৈরী করেন শ্রী হরিকিষান দাস সারাওগি ও শ্রী বৃদ্বিচাঁদ সারাওগি।
মূল মন্দির দোতলায়। প্রায় পঞ্চাশটিরও বেশি থাম আছে এই মন্দিরে। এখানে প্রধান প্রতিষ্ঠিত মূর্তি হলো তীর্থঙ্কর আদিনাথের। এছাড়াও আছেন তীর্থঙ্কর প্রভু মহাবীর স্বামী, শ্রী শান্তিনাথ ভগবান, আদিনাথ ভগবান, কুর্তুনাথ ভগবান, বাসুপূজ্য ভগবান, সিদ্ধ ভগবান। কোলকাতার একমাত্র সমোশরণ চন্দ্রপ্রভুর রূপা-নির্মিত মূর্তি এই মন্দিরেই আছে।
মন্দিরের মাঝে ঝোলানো আছে একটি বিশাল পেতলের ঘন্টা, যার ওপরে ড্রাগনের প্রতিকৃতি রয়েছে। এর কারণ হলো, আদিনাথ সিদ্ধিলাভ করেছিলেন তিব্বতে, এবং সেখানের ধর্মীয় আচার সাথে ড্রাগন জড়িয়ে আছে ওতপ্রোতভাবে। চারদিকে দেওয়ালে বিভিন্ন ধর্মীয় ফ্রেসকো রয়েছে।
এখানে ছবি তুলতে কোনো বাধা নেই, তবে নীচে মন্দির কমিটির কারোর থেকে একটা মৌখিক অনুমতি নিয়ে নিলে ভালো হয়। মহাবীর জন্মোৎসব উপলক্ষে এখান থেকে একটা বিরাট শোভাযাত্রাও বের হয়।
এই বাড়িটি আসলে ছিল মল্লিকবাড়ি। এখানে সম্ভবতঃ তাদের গৃহদেবতা ছিলেন, কারণ জানা যায় যে এখানে শ্রীরামকৃষ্ণের পদধূলি পরেছে। মল্লিকদের থেকে (সম্ভবতঃ হরিরাম মল্লিক) বাড়িটি কিনে নিয়ে, ১৯০৪-০৫ খ্রিষ্টাব্দ নাগাদ জৈন মন্দিরটি তৈরী করেন শ্রী হরিকিষান দাস সারাওগি ও শ্রী বৃদ্বিচাঁদ সারাওগি।
মূল মন্দির দোতলায়। প্রায় পঞ্চাশটিরও বেশি থাম আছে এই মন্দিরে। এখানে প্রধান প্রতিষ্ঠিত মূর্তি হলো তীর্থঙ্কর আদিনাথের। এছাড়াও আছেন তীর্থঙ্কর প্রভু মহাবীর স্বামী, শ্রী শান্তিনাথ ভগবান, আদিনাথ ভগবান, কুর্তুনাথ ভগবান, বাসুপূজ্য ভগবান, সিদ্ধ ভগবান। কোলকাতার একমাত্র সমোশরণ চন্দ্রপ্রভুর রূপা-নির্মিত মূর্তি এই মন্দিরেই আছে।
মন্দিরের মাঝে ঝোলানো আছে একটি বিশাল পেতলের ঘন্টা, যার ওপরে ড্রাগনের প্রতিকৃতি রয়েছে। এর কারণ হলো, আদিনাথ সিদ্ধিলাভ করেছিলেন তিব্বতে, এবং সেখানের ধর্মীয় আচার সাথে ড্রাগন জড়িয়ে আছে ওতপ্রোতভাবে। চারদিকে দেওয়ালে বিভিন্ন ধর্মীয় ফ্রেসকো রয়েছে।
এখানে ছবি তুলতে কোনো বাধা নেই, তবে নীচে মন্দির কমিটির কারোর থেকে একটা মৌখিক অনুমতি নিয়ে নিলে ভালো হয়। মহাবীর জন্মোৎসব উপলক্ষে এখান থেকে একটা বিরাট শোভাযাত্রাও বের হয়।
তথ্যসহায়তা: মন্দির কর্তৃপক্ষ।
Comments
Post a Comment