শ্রী শ্রী রাধা গোবিন্দ জিউর মন্দির, ১৭নং কলুটোলা স্ট্রিট, কলিকাতা
স্বর্গীয় মহিন্দ্র নাথ সাধুখাঁর পরম ইচ্ছা ও নির্দেশ অনুসারে, ওনার কন্যা ট্রাস্টি ও সেবাইতা
বাগবাজার নিবাসী স্বর্গীয় গৌর মোহন সাধুখাঁর পত্নী শ্রীমতী গৌরী দাসী কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত মন্দির এটি।
মন্দিরের প্রতিষ্ঠা হয়েছিল ১৯১৫ খ্রিষ্টাব্দের ২৬শে জুলাই। মন্দিরটি এদের পরিবারের ব্যক্তিগত মন্দির। তবে একটা গোটা বাড়ির মধ্যে হবার কারণে, এখানে শুধু কয়েকঘর ভাড়াটে ও পুরোহিতের পরিবার থাকেন। হটাৎ করেই একদিন কলুটোলা স্ট্রিটে এই মন্দিরটা খুঁজে পাই।
বাড়ির মধ্যে রাধা-গোবিন্দ মন্দিরটি দোতলায়। একতলায় আছে শ্রী শ্রী বাসন্তীদেবী ও শ্রী শ্রী জগদ্ধাত্রী দেবীর পূজা মণ্ডপ, যার শেষ সংস্কার করা হয়েছিল ২৮শে অক্টোবর ১৯৩২ সালে। পূজামন্ডপে কারুকার্য বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। সাথে টাইলসের ময়ূরের ছবি এবং দরজা-জানালার কারুকার্যও দেখার মতো।
দোতলায় যেখানে রাধা-গোবিন্দ প্রতিষ্ঠিত, সেই ঘরের মধ্যে ঝুলন্ত বারান্দা রয়েছে। পুরোহিত বললেন যে আগে পুজোর ভিড়ের সময় বাড়ির মহিলারা ওই ঝুলবারান্দা দিয়ে দেখতেন অনুষ্ঠান।
উঠোনে রয়েছে একটি ছোট্ট পাতকুয়ো। পুরো বাড়িতে খুব একটা সংস্কারের ছাপ দেখা যায় নি, শুধু নিচের পূজামণ্ডপে চুনকাম করে দেওয়া হয়েছে।
বাগবাজার নিবাসী স্বর্গীয় গৌর মোহন সাধুখাঁর পত্নী শ্রীমতী গৌরী দাসী কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত মন্দির এটি।
মন্দিরের প্রতিষ্ঠা হয়েছিল ১৯১৫ খ্রিষ্টাব্দের ২৬শে জুলাই। মন্দিরটি এদের পরিবারের ব্যক্তিগত মন্দির। তবে একটা গোটা বাড়ির মধ্যে হবার কারণে, এখানে শুধু কয়েকঘর ভাড়াটে ও পুরোহিতের পরিবার থাকেন। হটাৎ করেই একদিন কলুটোলা স্ট্রিটে এই মন্দিরটা খুঁজে পাই।
বাড়ির মধ্যে রাধা-গোবিন্দ মন্দিরটি দোতলায়। একতলায় আছে শ্রী শ্রী বাসন্তীদেবী ও শ্রী শ্রী জগদ্ধাত্রী দেবীর পূজা মণ্ডপ, যার শেষ সংস্কার করা হয়েছিল ২৮শে অক্টোবর ১৯৩২ সালে। পূজামন্ডপে কারুকার্য বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। সাথে টাইলসের ময়ূরের ছবি এবং দরজা-জানালার কারুকার্যও দেখার মতো।
দোতলায় যেখানে রাধা-গোবিন্দ প্রতিষ্ঠিত, সেই ঘরের মধ্যে ঝুলন্ত বারান্দা রয়েছে। পুরোহিত বললেন যে আগে পুজোর ভিড়ের সময় বাড়ির মহিলারা ওই ঝুলবারান্দা দিয়ে দেখতেন অনুষ্ঠান।
উঠোনে রয়েছে একটি ছোট্ট পাতকুয়ো। পুরো বাড়িতে খুব একটা সংস্কারের ছাপ দেখা যায় নি, শুধু নিচের পূজামণ্ডপে চুনকাম করে দেওয়া হয়েছে।
Comments
Post a Comment