Posts

Showing posts from February, 2022

Behala Art Fest 2022 : Light N Darkness

Image
We mostly come to know about the world Masters of painting, sculpture, music, or even cincma... when we pursue that particular course of studies. So it takes almost a lifetime to perceive those thoughts critically. Though none of these are in our hands, we cannot change how it is. But what we could do is make another space where this kind of critical thought will be practiced. Behala Art Fest is a much-needed public forum. A dcmocratic space for unbiased conversation to take place. A public space whcre artists from different practices – be it painting, sculptures, music, performance anything can come and address the mass. It should be inclusive, democratic, and as unbiased as possible. This is the concept of The Behala Art Fest 2022. It was held in 2022 from 25-27th February. They have curated art festival, and Sanatan Dinda took the responsibility as the convenor of the art fest. The work was awesome, and people are madly rushing to be a part of it. Hope to see some new dinami

শ্রী দিগম্বর জৈন নতুন মন্দির, রবীন্দ্র সরণী (Shri Digambar Jain Naya Mandir, Rabindra Sarani)

Image
রবীন্দ্র সরণীতে মেছুয়া পেট্রল পাম্পের পাশে একটি বড়ো বাড়ি আছে, যাকে বাইরে থেকে বোঝা না গেলেও, ছাদের ওপরে একটা চূড়া দেখে বোঝা যায়, এটি একটি মন্দির। এই বাড়িটি আসলে ছিল মল্লিকবাড়ি। এখানে সম্ভবতঃ তাদের গৃহদেবতা ছিলেন, কারণ জানা যায় যে এখানে শ্রীরামকৃষ্ণের পদধূলি পরেছে। মল্লিকদের থেকে (সম্ভবতঃ হরিরাম মল্লিক) বাড়িটি কিনে নিয়ে, ১৯০৪-০৫ খ্রিষ্টাব্দ নাগাদ জৈন মন্দিরটি তৈরী করেন শ্রী হরিকিষান দাস সারাওগি ও শ্রী বৃদ্বিচাঁদ সারাওগি। মূল মন্দির দোতলায়। প্রায় পঞ্চাশটিরও বেশি থাম আছে এই মন্দিরে। এখানে প্রধান প্রতিষ্ঠিত মূর্তি হলো তীর্থঙ্কর আদিনাথের। এছাড়াও আছেন তীর্থঙ্কর প্রভু মহাবীর স্বামী, শ্রী শান্তিনাথ ভগবান, আদিনাথ ভগবান, কুর্তুনাথ ভগবান, বাসুপূজ্য ভগবান, সিদ্ধ ভগবান। কোলকাতার একমাত্র সমোশরণ চন্দ্রপ্রভুর রূপা-নির্মিত মূর্তি এই মন্দিরেই আছে। মন্দিরের মাঝে ঝোলানো আছে একটি বিশাল পেতলের ঘন্টা, যার ওপরে ড্রাগনের প্রতিকৃতি রয়েছে। এর কারণ হলো, আদিনাথ সিদ্ধিলাভ করেছিলেন তিব্বতে, এবং সেখানের ধর্মীয় আচার সাথে ড্রাগন জড়িয়ে আছে ওতপ্রোতভ

রয়্যাল ইন্স্যুরেন্স বিল্ডিং, ডালহৌসি (The Royal Insurance Building, Dalhousie)

Image
ডালহৌসি অঞ্চলে সবথেকে সুন্দর বাড়িগুলোর মধ্যে একটি হলো রয়্যাল ইন্সুরেন্স বিল্ডিঙের বাড়িটি, যেটা ঠিক জিপিওর উল্টোদিকে অবস্থিত। স্বাধীনতার আগে ইন্সুরেন্স কোম্পানিগুলো মূলতঃ ব্রিটিশদের দ্বারাই প্রভাবিত ছিল। সেরকমই একটি কোম্পানি ছিল 'রয়্যাল ইন্সুরেন্স কোম্পানি', যাদের কলকাতার অফিস ছিল এই বাড়িতে। এই বাড়িটি এডওয়ার্ডিয়ান স্থাপত্যরীতিতে তৈরী, এবং এতে রয়েছে 'Blood and Bandage' লুক। এই বাড়ির ডিজাইন করেছিলেন T S Gregson of Messers Gregson, Batley & King (architects), Bombay. ১৯১৬ খ্রিষ্টাব্দে বাড়ির ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন Lord Carmichael, আর বিল্ডার ছিলেন জে. সি. ব্যানার্জী। তবে বাইরেটা ছাড়াও, ভিতরের কাঠের সিঁড়িটি আমাকে মুগ্ধ করেছে। তবে এখন গেটে সিকিউরিটির লোকজন বসিয়ে দেওয়াতে, ভিতরে ছবি তোলা নিয়ে সমস্যা হয়।

জৈন শ্বেতাম্বর পঞ্চায়েত মন্দির, বড়োবাজার (Jain Swetamber Panchayati Temple, Burabazar)

Image
বড়োবাজার সত্যনারায়ণ পার্কের পিছনে, ১৩১ নম্বর কটন স্ট্রিটে রয়েছে একটি পাথরের তৈরী জৈন মন্দির, যার নাম " জৈন শ্বেতাম্বর পঞ্চায়েত মন্দির"। এই মন্দিরটির "শান্তিনাথ ভগবান জৈন মন্দির" নামেও পরিচিত। ইংরেজি ১৮১৪ খ্রিস্টাব্দে শ্বেতাম্বর জৈন মন্দিরটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। মন্দিরটি সম্পূর্ণ শ্বেতপাথরে নির্মিত এবং তার ভিতরের অলংকরণ অপূর্ব সৌন্দর্যমণ্ডিত। এ মন্দিরে প্রতিষ্ঠিত প্রধান মূর্তি হল তীর্থঙ্কর শান্তিনাথজীর। একতলায় উত্তর-দক্ষিণে বড় হল ঘর, এবং তার দক্ষিণ সীমায় গর্ভগৃহের কেন্দ্রে প্রতিষ্ঠিত আছে ভগবান শান্তিনাথজীর প্রতিমূর্তি। তার ঠিক পাশেই তীর্থঙ্কর আদিনাথের বড় মূর্তি। তবে এখানে ছবি তোলা বারণ। শুধু মন্দিরের বাইরের ছবি নিতে পারেন।

গোলক চন্দ্র কয়ালের ঘাট ও অন্নপূর্ণার দারুবিগ্রহ (Golok Chandra Kayal Ghat and Wooden Annapurna)

Image
ভবানীপুর অঞ্চলে হরিশ চ্যাটার্জি স্ট্রিট। রাস্তাটা অনেক কিছুর জন্যই বিখ্যাত। কিন্তু এখানে রয়েছে একটি পুরোনো ঘাট, যার সাথে সংলগ্ন কিছু মন্দির।  রামকৃষ্ণ গদাধর আশ্রমের ঠিক উল্টোদিকে রয়েছে গোলক চন্দ্র কয়ালের ঘাট ও ঠাকুরবাড়ি, যার প্রতিষ্ঠা হয়েছে সম্ভবতঃ ১২৮৯ বঙ্গাব্দে।  টালিনালার ধারে এই ঘাটের সাথে পাশে রয়েছে একটি শিবমন্দির, একটি রাধা-কৃষ্ণের মন্দির ও সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ একটি অন্নপূর্ণার মন্দির। এগুলো সবই গোলক কয়ালের পত্তন করা। অন্নপূর্ণার মূর্তিটির বৈশিষ্ট্য হলো, এটি কাঠের তৈরী অর্থাৎ দারুবিগ্রহ। আমার যতদূর জানা আছে, কোলকাতায় কোথাও আর এই ধরণের অন্নপূর্ণার দারুবিগ্রহ নেই।  গোলক কয়ালের নানান ব্যবসার সাথে সাথে, ছাপাখানার ব্যবসাও ছিল, এবং সেই সম্পর্কিত একটি খুব পুরোনো প্রিন্টিং মেশিন এদের বাড়িতে দেখা যায়, যা লন্ডন থেকে আনা।  তথ্যসহায়তা: বিনাপানি কয়াল ও কয়াল পরিবার।